কিভাবে বিষয় বাছাই করতে হয়?
প্রথমেই বলে নেই এখানে উচ্চশিক্ষা বলতে আন্ডারগ্রাজুয়েট স্টাডিকে বুঝাচ্ছি বিষয় বাছাই করা জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। আপনার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে একটি সঠিক বা ভুল সিদ্ধান্ত। আমাদের দেশে ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা করতে দেখা যায় না বেশী। একেক সময় একেক বিষয়ের প্রতি ক্রেজ ওঠে আর সবাই দল বেঁধে সেই বিষয়ে পড়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট শেষে সেই বিষয়ের কোন চাকুরী পাওয়া যাবে কিনা, ১০/১৫ বছর পর সে ধরনের চাকুরী থাকবে কিনা, বিষয়টি ছাত্রটির জন্য উপযুক্ত কিনা, ভবিষ্যতে উচ্চতর শিক্ষা লাভের জন্য উপযুক্ত কিনা এসব কিছু চিন্তা না করেই বাতাসে ভেসে বেড়ানো ক্রেজের উপর অভিভাবক এবং ছাত্ররা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। মজার ব্যপার হচ্ছে আমি নিজেও এর ব্যতিক্রম নই। আমার লেখার ফোকাস হচ্ছে উচ্চশিক্ষা। তাই বিষয়টাকে আমি বাংলাদেশের পারস্পেকটিভে বা আন্ডারগ্রাজ্যুয়েট পার্সস্পেকটিভে আপাতত আলোচনা করব। উচ্চশিক্ষা বলতে আমি মার্স্টাস বা পিএইচডি বুঝাচ্ছি না এখানে। কেন মানুষ উচ্চতর শিক্ষার কথা ভাবে?
১) জ্ঞান বাড়ানোর জন্য। আমার বড়জোড় ২-৩% ভাগ ছাত্র এই ক্যাটাগরীতে পড়বে।
২) ভাল বেতনের, নির্ভরযোগ্য চাকুরীর জন্য। অধিকাংশ ছাত্র এই ক্যাটাগরীতে পড়বে। চলতি হাওয়ার সাথে তাল মেলানো একটা ভাল পদ্ধতি হতে পারে। অর্থাৎ যে ক্রেজের নিন্দা আমি শুরুতেই করছিলাম সেটাই একটা ভাল পদ্ধতিও হতে পারে। বিভিন্ন বন্ধু বান্ধবের আড্ডায়, বা শিক্ষিত লোকের গল্প গুজবের সময় বিভিন্ন ফ্যাকচুয়াল ব্যাপার আলোচিত হয়। অনেকে অনেক পত্রিকা বা ব্লগ পড়ে থাকেন সেগুলো শেয়ার করেন। আর এভাবেই আস্তে আস্তে গুঞ্জন উঠতে পারে কোন একটা বিষয়ের উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিয়ে। সুতরাং এই পদ্ধতিতে পাওয়া তথ্যকে অনেকাংশে নির্ভরযোগ্য মনে করা যেতে পারে। আমি এই পদ্ধতির কয়েকটা উদাহরন দিই। কোন একটি বিষয় পড়ার পর ভবিষ্যতে কি হতে পারে সেটা আন্দাজ করা খুব শক্ত। যেমন ধরুন পাঁচ/দশ বছর আগেও Computer Science একটা বেশ প্রমিজিং বিষয় ছিল উচ্চশিক্ষার জন্য। তখন অনেকে এই বিষয়ে পড়াশোনা করছে। এখন হঠাৎ করে বাজার পড়ে যাওয়ায় সেই বিষয়ের ছাত্রদের অবস্থা বেশ নাজুক। তেমনি হঠাৎ করে লক্ষ্য করা গেছে যে ইন্টেলে আর লোক নিচ্ছে না। তো যারা এ বিষয়গুলোতে পড়াশোনা করছে তাদের কাছে বিষয়টা চিন্তার বইকি। এব্যাপারে সর্বোত্তম যেটা করা যেতে পারে সেটা হচ্ছে বিভিন্ন খবরা খবর, ফোরামে আলোচনা, ব্লগ এগুলো ঘেঁটে দেখা। এতে করে হয়ত একটা আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে।
৩) এরপর আপনার পছন্দের বিষয়ের ব্যপার থাকে। সমস্ত কিছু বিবেচনা করার পর আপনার মনকে জিজ্ঞেস করে দেখুন যে বিষয়ে সবচেয়ে ভালো অবস্থা বলে মনে হচ্ছে সেটা আপনার মনপুত: হচ্ছে কিনা। কেননা শেষ পর্যন্ত আপনাকেই ঘানি টানতে হবে। তখন যদি আপনার সন্দেহ বা দোনোমনা থেকে থাকে সেটা মোটেই সুখকর হবে না।
৪) এই পর্যায়ে এসে পুরো প্রসেসটার একটা আউটলাইন দাঁড় করানো যাক। মেন্টর বা বন্ধু, সিনিয়র কেউ – এদের সাথে আলোচনা করে চলতি বিষয়গুলোর একটা তালিকা করুন। জবের অবস্থা কেমন সেটা যাচাই করুন বিভিন্ন জবওয়েবসাইট ঘেঁটে। ভবিষ্যত কিরকম হতে পারে সেটা আন্দাজ করার চেষ্টা করুন। সবশেষে আপনার পছন্দের সাথে মিলিয়ে বিষয়গুলোকে প্রয়োরিটি দিন। চলতি বিষয়গুলোর আপনার পছন্দের সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন অর্থাৎ ১০০ মধ্যে প্রতিটা বিষয়ের কোনটা কত পেল সেটা ঠিক করুন।
মনে করুন,’আমেরিকাতে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা করিম এর কাছে কেউ জানতে চাইল কোন বিষয়ে মার্স্টাস বা পিএইচডি করতে আসা উচিত? ‘আমেরিকাতে এখন বায়োইঞ্জিনিয়ারিং খুব ভালো চলছে’ আমি এই উত্তরটা দিল করিম। কিন্তু করিম এর এই ধারনাটা কিভাবে তৈরী হল? করিম বলে, প্রথমত এখানে এসেই দেখলাম চোখের সামনে ঝকঝকে তকতকে বায়োইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট গড়ে উঠল। বেশ কয়েকজন ইন্ডিয়ান প্রতিবেশী দেখলাম পোস্টডক করছে এই বিষয়ে এবং তারা ওয়েল পেইড। তদুপরী বিভিন্ন আড্ডায় কিছু সাকশেস স্টোরী শুনে দৃঢ় বিশ্বাস হল যে এই বিষয়ের রমরমা অবস্থা। এক ইলেক্ট্রিক্যালের ভাইয়া বললেন তার প্রফেসর ইলেক্ট্রিক্যাল-বায়ো বিষয়ক গবেষনার জন্য প্রস্তাব করেছিল কোন এক জাতীয় গবেষনা কেন্দ্রের কাছে সেই প্রফেসর যে পরিমান ফান্ডিং আশা করেছিল তারও দ্বিগুন পয়সা পেয়েছেন। এই চলতি বিষয় কোনটা জেনে নেয়াটা একটা ভাল শুরু হিসেবে ধরা যেতে পারে। সুতরাং প্রথম পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত বন্ধু বান্ধব, মেন্টর এদের সাথে আলাপ করে জেনে নিন কোন কোন বিষয়ের পালে হাওয়া লেগেছে। কাগজে একটা তালিকা করে ফেলুন।
৫) এরপরে যাচাই করে দেখুন ঐ বিষয়ের চাকুরীর বাজার কেমন।
৬) কোন একটি বিষয় পড়ার পর ভবিষ্যতে কি হতে পারে সেটা আন্দাজ করা খুব শক্ত। যেমন ধরুন পাঁচ/দশ বছর আগেও মাইক্রো-ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল সিস্টেম নামে একটা বেশ প্রমিজিং বিষয় ছিল উচ্চতর শিক্ষার জন্য। তখন অনেক রিসার্চার এই বিষয়ে সুইচ করেন। এখন হঠাৎ করে বাজার পড়ে যাওয়ায় সেই বিষয়ের ছাত্রদের অবস্থা বেশ নাজুক। তেমনি হঠাৎ করে লক্ষ্য করা গেছে যে ইন্টেলে আর লোক নিচ্ছে না। তো যারা এ বিষয়গুলোতে পড়াশোনা করছে তাদের কাছে বিষয়টা চিন্তার বইকি এব্যাপারে সর্বোত্তম যেটা করা যেতে পারে সেটা হচ্ছে বিভিন্ন খবরা খবর, ফোরামে আলোচনা, ব্লগ এগুলো ঘেঁটে দেখা। এতে করে হয়ত একটা আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে। উদাহরন স্বরূপ পিএইচডিস ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলো পড়ে দেখতে পারেন।
৭) এরপর আপনার পছন্দের বিষয়ের ব্যপার থাকে। সমস্ত কিছু বিবেচনা করার পর আপনার মনকে জিজ্ঞেস করে দেখুন যে বিষয়ে সবচেয়ে ভালো অবস্থা বলে মনে হচ্ছে সেটা আপনার মনপুত: হচ্ছে কিনা। কেননা শেষ পর্যন্ত আপনাকেই ঘানি টানতে হবে। তখন যদি আপনার সন্দেহ বা দোনোমনা থেকে থাকে সেটা মোটেই সুখকর হবে না।
৮) এই পর্যায়ে এসে পুরো প্রসেসটার একটা আউটলাইন দাঁড় করানো যাক।
মেন্টর বা বন্ধু, সিনিয়র কেউ – এদের সাথে আলোচনা করে চলতি বিষয়গুলোর একটা তালিকা করুন।
জবের অবস্থা কেমন সেটা যাচাই করুন বিভিন্ন জব ওয়েবসাইট ঘেঁটে।
ভবিষ্যত কিরকম হতে পারে সেটা আন্দাজ করার চেষ্টা করুন।
সবশেষে আপনার পছন্দের সাথে মিলিয়ে বিষয়গুলোকে প্রয়োরিটি দিন। অর্থাৎ ১০০ মধ্যে প্রতিটা বিষয়ের কোনটা কত পেল সেটা ঠিক করুন।
কোর্স নির্বাচন
একটি কোর্স নির্বাচন করার সময় বিবেচনা করা অনেক আছে, তাই আমাদের গাইড আপনাকে কি চিন্তা সম্পর্কে ইঙ্গিত দেয়।কোর্স সামগ্রী তুলনা প্রথমত, আপনার অবশ্যই অধ্যয়ন করতে চান এমন ধরনের কোর্স চয়ন করতে হবে। আপনি যদি আপনার বিকল্প জানেন না, আপনি বিভিন্ন কোর্সের ধরন এবং এন্ট্রি প্রয়োজনীয়তা তাকান উচিত। যদি আপনি ইতিমধ্যে অবশ্যই কোর্সের উপর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আপনি অধ্যয়ন করতে চান, এখানে বিভিন্ন কোর্স এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় তুলনা করার সময় বিবেচনা কিছু জিনিস আছে প্রতিটি কোর্সে আচ্ছাদিত মডিউলের দিকে তাকান এবং কোনটি সবচেয়ে আকর্ষণীয়, বা আপনার কর্মজীবনের উচ্চাকাঙ্ক্ষার সাথে সম্পর্কিত। কত বক্তৃতা আছে, এবং সেমিনারে কতগুলি গ্রুপ কাজ করা হবে? প্রতিটি মডিউল শেষে মূল্যায়ন কি মত দেখায়? পরীক্ষা, পাঠ্যক্রম, উপস্থাপনা, বা তিনটি সংমিশ্রণ?
সঠিক কোর্স বাছাই নিয়ে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ
আপনার ওয়েবসাইট বা প্রপেক্টাসটি পড়ার সাথে সাথে অনলাইন রিভিউ এবং সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলি দেখে সহ একটি বিশ্ববিদ্যালয়, কনসার্ভোরেয়ার, বা কলেজের গবেষণা করতে পারেন এমন অনেক উপায় আছে, কিন্তু আদর্শভাবে আপনি ক্যাম্পাস, শহর এবং অবশ্যই নিজের জন্য লেকচারার দেখতে পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো সারা বছর ধরে খোলাখুলি চালায় – আসন্ন উন্মুক্ত দিনগুলি খুঁজে একবার আপনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ আপনি আগ্রহী আগ্রহী কোর্স তালিকাভুক্ত করা হলে, প্রত্যেকের তুলনা করার সময় বিবেচনা করা অনেক কিছু আছে।
কি বিষয় এলাকায় তারা বিশেষজ্ঞ?
আপনি বিদেশে আপনার কোর্সের অংশ অধ্যয়ন করতে পারেন, অথবা কাজের স্থানগুলির সাথে সাহায্য পেতে পারেন? ইউ কে কলেজে অধ্যয়নরত কি তা আবিষ্কার করুন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন। তাদের কি খেলাধুলার সুবিধা আছে বা আপনার সাথে যোগদান করতে চান? কিভাবে বাড়ি, একটি শহর কেন্দ্র, বা গ্রামাঞ্চল তারা কাছাকাছি? শিক্ষার্থীদের জন্য কি বাসস্থান পাওয়া যায়? আন্তর্জাতিক ছাত্র যুক্তরাজ্যে শত শত ইউনিভার্সিটি ও কলেজ রয়েছে যা বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ করে একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেওয়ার পরিবর্তে, দেখুন, কোনটি আপনার জন্য সেরা কোর্স অফার করে। এখানে আপনাকে সাহায্য করার জন্য কিছু শীর্ষ টিপস:
আপনার দেশের অনেক আন্তর্জাতিক ছাত্র বা ছাত্র সেখানে পড়াশোনা করছে কিনা জিজ্ঞাসা করুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও সাংস্কৃতিক বা সামাজিক ক্লাবে আপনি যোগদান করতে চান তা খুঁজে বের করুন।
আপনি একটি স্থান পেতে প্রয়োজন কি দেখতে কোর্সের বর্ণনা এন্ট্রি প্রয়োজনীয়তা পরীক্ষা করতে ভুলবেন না।
বিষয় পরীক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ দেখুন।
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পড়াশোনার সঠিক স্থান বেছে নেওয়ার পরামর্শ
বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ পাশাপাশি পরিবার, বন্ধু, শিক্ষক বা উপদেষ্টাদের সাথে আপনার মতামত এবং পরিকল্পনার মাধ্যমে কথা বলার সাথে সাথে আপনি অনলাইনে অন্যান্য মতামত খুঁজে পেতে পারেন।
কেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ইমিগ্রেশন প্রয়োজন এ এক্সিওম বেচে নিবেন?
এক্সিওম ২০০৩ সাল থেকে ৫০০০ এর ও বেশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে এবং তাদের পরিবারগুলিকে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পুরুনের জন্য সঠিক ও উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান ও দেশ খুঁজে পেতে সহায়তা করেছে। এক্সিওম ইউ এস, কানাডা, ইউ কে, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, সুইডেন সহ বিশ্বের প্রায় ৩৫০ টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসাবে ভর্তি ও ভিসা সহযোগিতা ও ফ্রী পরামর্শ দিয়ে থাকে। এক্সিওম একজন শিক্ষার্থীর ব্যাক্তিগত যোগ্যতা,আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী সেরা পরামর্শ ও সেবা নিশ্চিত করে।
এক্সিওম এর সেবা অন্তর্ভুক্ত:
কোর্স এবং বিশ্ববিদ্যালয নির্বাচন।
ভর্তি আবেদনপত্র জমাদান ও ভর্তি নিশ্চিত করণ।
স্কলারশিপ পেতে সাহায্য করা।
ভিসা প্রক্রিয়ায় পরামর্শদান।
টিউশন ফি পেমেন্ট এ সহায়তা।
যাতায়ত ও আবাসন এর সাশ্রয়ী ও ঝামেলা মুক্ত ব্যাবস্থা করা।
এক্সিওম আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সেবাদান নিশ্চিত করার লক্ষে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক কাউন্সেলিং থেকে শুরু করে কাঙ্খিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পৌছা পর্যন্ত সমগ্র প্রক্রিয়াটির জন্য বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং অভিজ্ঞ একজন পরামর্শদাতা নিযুক্ত থাকে। আপনার বিদেশে উচ্চ শিক্ষা বা ইমিগ্রেশন প্রয়োজনে ফ্রী পরামর্শ করতে সরাসরি সাক্ষাত করুন এক্সিওম অফিস বা এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য-কল করুন: ০১৬৪৬১০২১৩০-১
(সকাল ১০টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত, শনি – বৃহস্পতিবার)